• VISION
  • INDEX
  • আশুগঞ্জ
  • চরচারতলা
  • আড়াইসিধা
  • লালপুর
  • শরীফপুর
  • তালশহর
  • দূর্গাপুর
  • তারুয়া
  • Saturday, August 12, 2023

    ব্যাংক এবং ব্যাংকিং কার্যক্রম: আশুগঞ্জের সকল ব্যাংক

     Bangalir Ekushea Vision

    ব্যাংক এবং ব্যাংকিং ধারাবাহিকতা



    ব্যাংক হল বিনিময়ের মাধ্যমের উপর ভরকরা পারসেন্টিজের মধ্যে আবদ্ধ কাগজে নোটের প্রবাহের মাধ্যমে চলমান এবং অতি দ্রুত বিকাশমান একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান।পণ্যের চাহিদা ও যোগানের বিনিময়ের মাধ্যম প্রচলনের শুরুর  সময় থেকে ব্যাংক এবং ব্যাংকিং কার্যক্রমের সূত্রপাত। ঐতিহাসিকভাবে ব্যাংক এবং ব্যাংকিং কার্যক্রমের ৮ থেকে ১০ হাজার বছরের বিভিন্ন তথ্য উপাত্তের সন্ধান পাওয়া যায়। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দে প্রাচীন  সিন্ধু, গ্রিক, রোমান, ব্যাবিলন ও চীনা সভ্যতায় ব্যাংক এবং ব্যাংকিং কার্যক্রমের ইতিহাস আছে। চীনের “শান্সী ব্যাংক” ইতালীর 'মেডিসি ব্যাংকের' এবং 'ব্যাংক অব ভেনিস' উল্লেখযোগ্য।

    সৃষ্টির শুরু থেকে পৃথিবীতে মানুষ পণ্যের চাহিদা ও যোগানের সুসমন্বয়ের জন্য অবিরাম ছুটাছুটি করতে করতে বিনিময়ের মাধ্যমের চিপা-চাপা, অলি-গলি থেকে রাজপথ পারি দিয়ে ব্যাংকে প্রবেশ করেছে।

    বর্তমান দুনিয়ায় বসবাসরত মানুষের পণ্যের চাহিদা ও যোগানের সুসমন্বয়ের লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী কাজ করছে বিশ্ব ব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (এইএমএফ) এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থা বা ডব্লিওটিও এর মত আর্থিক প্রতিষ্ঠানি।

    পৃথিবীর প্রতিটি রাষ্ট্রেরই নাগরিকদের পণ্যের চাহিদা ও যোগানের সুমন্বয়ের ভিশন পুরন করতে রয়েছে একটি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম হল “বাংলাদেশ ব্যাংক”।

    বাংলাদেশ ব্যাংকঃ  বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক  আর্থিক কর্তৃপক্ষ এটি বাংলাদেশ ব্যাংক আদেশ, ১৯৭২-এর মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠা লাভ করে এটির কার্যনির্বাহী প্রধান গভর্নর হিসাবে আখ্যায়িত বাংলাদেশ ব্যাংক একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবং কার্যতঃ ব্যাংকসমূহের অভিভাবক। রাষ্ট্রের পক্ষে এটি দেশের ব্যাংক এবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে দেশের মুদ্রানীতি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নিরূপিত পরিচালিত হয় এটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার তহবিল সংরক্ষণ করে থাকে এছাড়া এটি বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে বাংলাদেশী টাকার বিনিময় হার নির্ধারণ করে টাকা, টাকা এবং টাকার কাগুজে নোট ব্যতীত সকল কাগুজে নোট মুদ্রণ এবং বাজারে প্রবর্তন এই ব্যাংকের অন্যতম দায়িত্ব এছাড়া এটি রাষ্ট্রীয় কোষাগারের দায়িত্বও পালন করে থাকে

    বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদ

    বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্বিক তত্ত্বাবধান দিকনির্দেশনা ৯জন ব্যক্তির সমন্বয়ে গঠিত একটি পরিচালনা পর্ষদের ওপর অর্পিত থাকে এটির পরিচালনা পর্ষদ একজন গভর্নর, একজন ডেপুটি গভর্নর, তিন জন উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা এবং চার জন এমন ব্যক্তি যারা ব্যাংকিং, বাণিজ্য, ব্যবসায়, শিল্প কৃষি খাতে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা যোগ্যতার প্রমাণ রেখেছেন তাদের নিয়ে গঠিত হয় পর্ষদের সভাপতি হলেন গভর্নর নিজেই পরিচালনা পর্ষদের সবাই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে পরিচালিত সরকার দ্বারা নির্বাচিত হন পরিচালনা পর্ষদের সভা প্রতি ছয় মাসে কমপক্ষে একবার অথবা প্রতি তিন মাস অন্তর একবার বসে সরকার দ্বারা অনুমোদিত গভর্নর পর্ষদের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সকল কাজের দিক নির্দেশনা নিয়ন্ত্রণ করেন পণ্যের চাহিদা ও যোগানের সুসমন্বয়ের ভিশনকে বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের অনেকগুলো ব্যাংককে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অনুমোদন দিয়ে তা তত্বাবধান এবং মনিটরিং করছে। এই ব্যাংকগুলো সাধারণ মানুষের সঞ্চয় এবং প্রতিষ্ঠানের বাড়তি অর্থ আমানত হিসেবে সংগ্রহ করে পুঁজি গড়ে তোলে এবং সেই পুঁজি ব্যবসায়ীদের ঋণ হিসেবে প্রদান করে। এই কার্যপ্রক্রিয়ায় ব্যাংক আমানত সরবরাহকারীকে মুনাফা প্রদান করে। এবং ঋণ গ্রহণকারীর নিকট থেকে মুনাফা আদায় করে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যাংক নিজেই ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করে মুনাফা অর্জন করে। ব্যাংক আমানত সরবরাহ ও ঋণ প্রদানের কাজের বাইরে বিভিন্ন আর্থিক পরিসেবা প্রদান করে। যেমন  আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ব্যাংক ক্রেতা কর্তৃক বিক্রেতাকে পণ্যের মূল্য পরিশোধ নিশ্চিত করে। এছাড়া ব্যাংক রাষ্ট্রীয় সঞ্চয়ের হেফাজতকারীর ভূমিকাও পালন করে থাক।

    ব্যাংকের মালিকানা এবং ব্যাংকিং সেক্টারঃ

    প্রকৃত পক্ষে ব্যাংকের একক কোনো মালিকানা হয় না। কারণ ব্যাংক চলে মূলত আমানতকারীদের টাকায়। ব্যাংকে বিনিয়োগ করা শতকরা ৯০ শতাংশ টাকাই বিনিয়োগকারীদের। কিন্তু তারপরও ব্যাংকের মালিক নন তারা। এই ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ টাকা বিনিয়োগ করেই পরিচালকরাই ব্যাংকের মালিক হিসেবে পরিচিতি পেয়ে থাকলেও দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় মূলত রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রের সরকারই প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে পরিচালনা পর্ষদ এর মাধ্যমে ব্যাংকের মালিকানা হিসেবে ভূমিকা পালন করে থাকেন।

    বাংলাদেশের বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ প্রতিষ্ঠা কাল এবং ব্যাংকের উদ্যোক্তাগণ:

    এবি ব্যাংক (১৯৮২) (প্যাসিফিক গ্রুপ-মোরশেদ খান)

    সিটি ব্যাংক (১৯৮৩) (পারটেক্স গ্রুপ, আনোয়ার গ্রুপ সহ ১৩ জন উদ্যোক্তা)

    আইসিবি ইসলামী ব্যাংক (১৯৮৭)

    আইএফআইসি ব্যাংক (১৯৮৩) (বেক্সিমকো গ্রুপ- সালমান এফ রহমান, ইসলাম গ্রুপ)

    ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড (১৯৮৩) (এস আলম গ্রুপ)

    ন্যাশনাল ব্যাংক (১৯৮৩) (সিকদার গ্রুপ, হোসাফ গ্রুপ)

    পূবালী ব্যাংক (১৯৮৩) (বারোজন ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা)

    ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড- ইউসিবিএল (১৯৮৩) (সাইফুজ্জামান চৌধুর জাবেদ এমপি পরিবার, পারটেক্স গ্রুপ, মাস্কো গ্রুপ, ইউনুস্কো গ্রুপ সহ ১০ জন উদ্যোক্তা)

    উত্তরা ব্যাংক (১৯৮৩) (আফতাব গ্রুপ সহ ১০ জন উদ্যোক্তা)

    ১০. আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক (১৯৯৫) (এস আলম গ্রুপ)

    ১১. ঢাকা ব্যাংক (১৯৯৫) (মির্জা আব্বাস)

    ১২. ডাচ বাংলা ব্যাংক (১৯৯৬) (সায়েম আহমেদ ডাচ ফাইন্যান্স এজেন্সি)

    ১৩. ইস্টার্ন ব্যাংক(১৯৯২) (ইউনিক গ্রুপ, এমজিএইচ গ্রুপ, মীর নাসির হোসেন সহ জন উদ্যোক্তা)

    ১৪. এনসিসি ব্যাংক (১৯৯৩) (হাবিব গ্রুপ)

    ১৫. প্রাইম ব্যাংক (১৯৯৫) (ইস্ট কোস্ট গ্রুপ, আমিন জুয়েলার্স, পলমল গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ সহ আটজন উদ্যোক্তা)

    ১৬. সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক(১৯৯৫) (এস আলম গ্রুপ)

    ১৭. সাউথইস্ট ব্যাংক (১৯৯৫) (জেলবন্দি রাগীব আলী সহ জন উদ্যোক্তা)

    ১৮. ব্র্যাক ব্যাংক (২০০১) (ব্র্যাক)

    ১৯. বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক (১৯৯৯) (এস আলম গ্রুপ)

    ২০. ব্যাংক এশিয়া (১৯৯৯) (র্্যাংস গ্রুপ, সিনহা গ্রুপ)

    ২১. এক্সিম ব্যাংক(১৯৯৯) (নজরুল ইসলাম মজুমদার)

    ২২. ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক (১৯৯৯) ( এস আলম গ্রুপ)

    ২৩. যমুনা ব্যাংক (২০০১) (স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপ, সিটি গ্রুপ, রবিনটেক্স গ্রুপ, গাজী গ্রুপ, কটন গ্রুপ সহ জন উদ্যোক্তা)

    ২৪. মার্কেন্টাইল ব্যাংক (এসএ গ্রুপ- শাহাবুদ্দিন আলম, এজি গ্রুপ সহ ১০ জন উদ্যোক্তা)

    ২৫. মিচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (১৯৯৯) (স্বদেশ গ্রুপ, এপেক্স, এসিআই, শেলটেক, ব্রিটানিয়া গ্রুপ সহ ১০ জন উদ্যোক্তা)

    ২৬. ওয়ান ব্যাংক (১৯৯৯) (এইআআরসি গ্রুপ)

    ২৭. প্রিমিয়ার ব্যাংক (১৯৯৯) (ডা. এইচবিএম ইকবাল)

    ২৮. স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক(১৯৯৯) (মূলত চট্টগ্রামভিত্তিক ১৩ জন ব্যবসায়ী)

    ২৯. শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক (২০০১) (হামীম গ্রুপ, ফকির গ্রুপ, আনোয়ার খান এমপি সহ ১৩ জন উদ্যোক্তা)

    ৩০. ট্রাস্ট ব্যাংক (১৯৯৯) (সেনা কল্যাণ সংস্থা)

    ৩১. বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক (বেঙ্গল গ্রুপ)

    ৩২. সিটিজেন ব্যাংক (আইনমন্ত্রী আনিসুল হক)

    ৩৩. কমিউনিটি ব্যাংক (পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট)

    ৩৪. মেঘনা ব্যাংক (এইচ এন আশিকুর রহমান এমপি, নসরুল হামিদ বিপু এমপি, হাবিব গ্রুপ)

    ৩৫. মধুমতি ব্যাংক (শেখ সালহউদ্দিন এমপি, শেখ ফজলে নূর তাপস)

    ৩৬. মিডল্যান্ড ব্যাংক (মনিরুজ্জামান খান খন্দকারআয়কর আইনজীবী)

    ৩৭. এনআরবি ব্যাংক (হারামাইন পারফিউম গ্রুপ ১২ জন উদ্যোক্তা)

    ৩৮. এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক (১০ জন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত প্রবাসী উদ্যোক্তা)

    ৩৯. গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক (এস আলম গ্রুপ)

    ৪০. পদ্মা ব্যাংক (চৌধুরী নাফিস শারাফাত)

    ৪১. সীমান্ত ব্যাংক (বিজিবি)

    ৪২. সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক (এসবি গ্রুপ, এসকিউ, সানমুন গ্রুপ সহ কয়েকজন উদ্যোক্তা)

    ৪৩. ইউনিয়ন ব্যাংক (এস আলম গ্রুপ)

    বাংলাদেশে রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত ৫ টি  বাণিজ্যিক ব্যাংক

    ৪৪. অগ্রণী ব্যাংক

    ৪৫.  বেসিক ব্যাংক

    ৪৬.  জনতা ব্যাংক

    ৪৭.  রুপালী ব্যাংক এবং

    ৪৮, সোনালী ব্যাংক

    সরাসরি সরকারি তত্বাবধানে স্পেশালাইজড ব্যাংক হিসেবে

    টি বাণিজ্যিক ব্যাংক বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে

    ৪৯. আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক

    ৫০. বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক

    ৫১. বাংলাদেশে কৃষি ব্যাংক

    ৫২. বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক

    ৫৩. গ্রামীণ ব্যাংক

    ৫৪. কর্মসংস্থান ব্যাংক

    ৫৫. পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক

    ৫৬. প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক

    ৫৭. রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক

    শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন টি ব্যাংক

    বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছেএইগুলো হল

    ৫৮. আল-ফালাহ ইসলামী ব্যাংক

    ৫৯. সিটি ব্যাংক এনএ

    ৬০. কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলন

    ৬১. হাবিব ব্যাংক

    ৬২. এইচএসবিসি

    ৬৩. ন্যাশনাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান

    ৬৪.. স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া

    ৬৫. স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এবং

    ৬৬. উরি ব্যাংক

    আশুগঞ্জ উপজেলাধীন ব্যাংক, ব্যাংকিং কার্যক্রম সকল শাখা এবং শাখা ব্যবস্থাপকগণ

    ১।সোনালী ব্যাংক লিমিটেড: আশুগঞ্জ শাখা

    আশিক কায়সার: বিবিএ, এমবিএ, ডিএআইবিবি

    ম্যানাজার ও পিন্সিপাল অফিসার;

    মোবাইলঃ 01730351740   01922848826

    ঠিকানাঃ পূর্ববাজার, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    Web: www.sonalibank.com.bd

    ২। ঢাকা ব্যাংক: আশুগঞ্জ শাখা

    এমদাদুল হক

    ম্যানাজার ও সিনিয়র এসেস্টেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট;

    মোবাইলঃ 01755693335

    ঠিকানাঃ দুলাল টাওয়ার (২য় তলা), আশুগঞ্জ বাজার, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মাণবাড়িয়া।

    Web: www.dhakabankltd.com.bd

    SWFT:          DHBLBDDH

    ৩। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক: আশুগঞ্জ শাখা

    মোঃ লোকমান হোসেন

    ম্যানাজার (এসপিও)

    বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক শতভাগ  সরকারি ব্যাংক। এখানে জনগণের আমানত ১০০% ভাগ নিরাপদ। কৃষি ব্যাংক আশুগঞ্জ শাখা হতে শস্য, মৎস্য, প্রাণীজসম্পদ খাতে ঋণ বিতরন করা হয়ে থাকে। পাশাপাশি প্রবাসী রেমিট্যান্স একাউন্ট করা হয়ে থাকে। সরকারি চালান, সরকারি ফি এবং অনলাইন সেবা সম্পূর্ণ ফ্রি-তে দেওয়া হয়ে থাকে। এখানে আকর্ষনীয় হারে “এফডিআর” করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া ব্যাংকিং এর সকল সেবাই কৃষি ব্যাংক আশুগঞ্জ শাখা হতে যে কেউ গ্রহন করতে পারে।

    মোবাইলঃ 01754639245

    ঠিকানাঃ পূর্ববাজার, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    Web: www.krishibank.org.bd



    ........................................................................................................






    No comments:

    Post a Comment

    Bangalir Ekushea Vision

    রেলগেইট উত্তর এলাকা

      রেলগেইট উত্তর এলাকা রেলগেইটের দক্ষিণ পাশের বিপরীত এলাকাটি রেলগেইট উত্তর হিসেবে পরিচিত। রেলগেইটের ঢাকা-সিলেট হাইওয়ে থেকে উত্তর পাশ দিয়ে এ...