• VISION
  • INDEX
  • আশুগঞ্জ
  • চরচারতলা
  • আড়াইসিধা
  • লালপুর
  • শরীফপুর
  • তালশহর
  • দূর্গাপুর
  • তারুয়া
  • ফার্মেসী- মেডিকেল হল- ড্রাগ হাইজঃ

     Bangalir Ekushea Vision: 

    ফার্মেসী বা মেডিকেল হল কিংবা ড্রাগ হাইজঃ

    ফার্মেসী বা মেডিকেল হল কিংবা ড্রাগ হাইজ সম্পর্কে প্রাপ্ত সকল তথ্য বিশ্লেষন করে যা জানা যায় তা হল ঔষধ এবং ঔষধী উপকরণ প্রস্তুত, সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং সরবরাহকে বুঝায়। ফার্মাসিষ্ট থেকেই ফার্মেসী, মেডিকেল হল কিংবা ড্রাগ হাউজের প্রচলন।

    ফার্মাসিস্ট শব্দটির রয়েছে হাজার হাজার বছরের ইতিহাস। ফার্মাসিস্ট থেকেই আধুনিক চিকিৎসা শাস্তের উৎপত্তি। এখন ফার্মেসী বা মেডিকেল হল কিংবা ড্রাগ হাইজ বলতে বুঝায় প্রাথমিক চিকিৎসার কাজে নিয়োজিত ফার্মাসিস্টের দোকান যেখানে রোগীদের প্রাথিমিক চিকিৎসার অংশ হিসেবে চিকিৎসা সংক্রান্ত পরামর্শ, উচ্চতর চিকিৎসা শাস্ত্রের অভিজ্ঞদের প্রেসক্রিশন অনুসারে ঔষধ বিক্রয় এবং সাধারণ ঔষধ বিপনকে বুঝায়। সাধারণভাবে, ফার্মেসী বা ড্রাগস্টোর একটি জনপ্রিয় দোকান বা প্রতিষ্ঠান যেখানে মেডিসিন অর্থাৎ ঔষধ বিক্রয় করা হয়। ফার্মেসীতে একজন ফার্মেসিস্ট বা ফার্মাসিস্ট থাকেন যিনি রোগীদের মেডিসিন নির্দেশিকা অনুসারে ঔষধ বা মেডিসিন সরবরাহ করতে সাহায্য করে এবং মেডিসিন ব্যবহারের উপর একান্ত পরামর্শ প্রদান করে।

    ফার্মেসী বা মেডিকেল হল বা ড্রাগ হাউজ কিংবা ড্রাগ স্টোর পরিচালনার যোগ্যতাঃ

    শুধু বাংলাদেশেই নয়, পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই ফার্মেসি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এখানে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা এই দুইটিরই প্রয়োজন। কারণ এই ব্যবসা এবং পেশার মাধ্যমে ব্যবসার উদ্যোক্তা বা প্রোপ্রাইটরগণ একজন ফার্মাসিস্টে পরিনত হন।

    একজন ফার্মাসিস্ট হলেন সেই ব্যক্তি, যিনি ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফার্মেসি, কমিউনিটি ফার্মেসি, অনলাইন ফার্মেসি, ভেটেরিনারি ফার্মেসি প্রভৃতি বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখেন। মানসম্মত ওষুধ উৎপাদন বা এই বিষয়ে গবেষণা, প্রভৃতির জন্য দক্ষ ফার্মাসিস্ট তৈরিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ৯টি সরকারি এবং ১৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি বিষয়ে বিভিন্ন কোর্স পড়ানো ডিগ্রি দেওয়া হয়। তবে বিষয়ে কোন কোর্স বা ডিগ্রি না নিয়েও দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতা দিয়ে আপনিও হতে পারেন একজন ফার্মেসি ব্যবসায়ী

    ফার্মেসি ব্যবসায় শিক্ষগত যোগ্যতা: ওষুধের ব্যবসা করতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা মূল বিষয় নয়, অভিজ্ঞতা থাকাটাই মূখ্য। কেউ যদি এসএসসি করে থাকে তবে, সে চাইলে এই ব্যবসা করতে পারে। এসএসসির নিচে হলেও করা সম্ভব। মূলত এই ব্যবসা করার জন্য অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। যারা ওষুধের নাম পড়তে জানে তার যদি দীর্ঘদিন এই পেশার সঙ্গে যুক্ত থাকে তাহলে, তারা খুব সু্ন্দরভাবেই এই ব্যবসা করতে পারবে

    দোকান ও ঔষধ বিক্রির অনুমোদন: ফার্মেসি ব্যবসা শুরু করতে হলে প্রথমে চুক্তিবদ্ধ হয়ে একটা দোকান ভাড়ায় নিতে হবে। দোকানের সাইজ ১০ বাই ১৫ স্কয়ার ফিট হলেই চলবে। তবে বড় দোকান হলে ওষুধ সাজিয়ে রাখতে সুবিধা হয় এবং বেশী রাখা যায়। শহর লোকালয় হলে একটু বড় দোকানের প্রয়োজন হয়, কিন্তু গ্রাম পর্যায়ে ছোট দোকন হলেও সমস্যা নেই। তারপর দোকনে ওষুধ বিক্রির জন্য ট্রেড লাইসেন্স ড্রাগ লাইসেন্স নিতে হবে। সিটি কর্পোরেশন বা চ্যায়ারম্যানের কাছ থেকে ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয়। আর ওষুধ প্রসাশনের থেকে ড্রাগ লাইসেন্স করতে হবে। ড্রাগ লাইসেন্স সংগ্রহ করতে আনুমানিক ১৫-২০ হাজার টাকা খরচ লাগতে পারে

    ওষুধ সংগ্রহ: ফার্মেসির ওষুধ সাধারণত কোম্পানির থেকেই বেশী সংগ্রহ করা হয়। তারপর পাইকারি মার্কেট আছে, যেমন- মিটফোর্ড পাইকারী মেডিসিন মার্কেট থেকেও আনা যায়। তবে কোম্পানির কাছ থেকে সংগ্রহ করাই ব্যবসায়ীদের জন্য ভালো। কেননা, তাদের থেকে যদি বড় অংকের ওষুধ রাখা হয় তাহলে মাস শেষে ক্রেডিটের মাধ্যমে পেইড করলেই হয়

    বিক্রিতে কেমন লাভ আসে: চলতি মোহনায় একটা মাঝারি ধরনের ওষুধের দোকানে যদি - লাখ টাকার ইনভেস্ট থাকে, তাহলে মাস শেষে এখান থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আর এভারেজ হিসেব করে দেখা যায় যে, ওষুধ বিক্রিতে শতকরা ১২-১৩ শতাংশ লাভ থাকে। কোন কোন ওষুধে একটু বেশী আবার কোনটাতে কম থাকে। তবে সবকিছু মিলিয়ে ওষুধ ব্যবসায় অল্প টাকা ইনভেস্ট করে মাস শেষে ভালো মুনফা অর্জন করা সম্ভব

    ব্যবসায় রিস্ক: এই ব্যবসা করার জন্য রানিং পয়েন্ট হতে হবে। যদি দোকান রানিং পয়েন্টে না হয় তাহলে, পোডাক্টের এক্সপায়ার ডেট শেষ হয়ে গেলে সেটা বাদ দিয়ে দিতে হয়। সেক্ষেত্রে লসের সম্মুখিন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে

    ড্রাগ লাইসেন্স করার নিয়ম:

    ওষুধের দোকান বা ফার্মেসী খুলে বৈধভাবে ওষুধের ব্যবসা করতে চাইলে ড্রাগ লাইসেন্স নেয়া বাধ্যতামূলক। বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর-এর কাছ থেকে ড্রাগ লাইসেন্স নিতে হয় চলুন জেনে নিই কি কি কাগজপত্র আপনাকে জমা দিতে হবে সে সম্পর্কে . ব্যাংক স্বচ্ছলতার সনদপত্র . লাইসেন্স ফি জমা দেয়ার ট্রেজারী চালান। ১৫% ভ্যাট সহ . দোকান ভাড়ার রসিদ বা চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। নিজস্ব দোকান হলে দলিলের ফটোকপি/সর্বশেষ মাসের বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি . ফার্মাসিস্টের অঙ্গীকারপত্র (মূলকপি) . ট্রেড লাইসেন্সের কপি . মালিকের জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি . ফার্মাসিস্ট-এর রেজিস্ট্রেশন সনদের সত্যায়িত ফটোকপি . পূরণকৃত ফরম-

    ফার্মাসিস্টের সনদের জন্য ফার্মেসী কাউন্সিল থেকে আপনাকে তিন মাস মেয়াদী একটি কোর্স করতে হবে। এই কোর্স পরিচালিত হয় বিভিন্ন জেলার কেমিস্টস এন্ড ড্রাগ্গিস্টস সমিতির মাধ্যমে

    প্রতি তিন মাস পর পর ঔষধ প্রশাসনের সভা হয়, যেখানে তথ্যগুলো যাচাই বাছাই সাপেক্ষে লাইসেন্স প্রদান করা হয়

    আশুগঞ্জ উপজেলার উল্লেখযোগ্য ফার্মেসী মেডিকেল হল এবং ড্রাগ হাউজগুলোর মধ্যে রয়েছে;

    ১। বিমল মেডিকেল হল



    উদ্যোক্তা বা প্রোঃ সুমন চন্দ্র বনিক

    সার্ভিস সমূহঃ এখানে সকল প্রকার দেশী-বিদেশী এ্যালোপ্যাথিক ঔষধ এবং সার্জিকেল যন্ত্রপাতি খুচরা বিক্রয় করা হয়।

    ঠিকানাঃ তালশহর নতুন বাজার (হাইস্কুল মার্কেটের উত্তর পাশে), আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    মোবাইলঃ 01736810345  [সরাসরি কল করতে মোবাইল নাম্বারের উপর চাপ দিন)

    ২। নুহাশ ফর্মাঃ



    উদ্যোক্তা বা প্রোঃ সোহেল আহমেদ

    সার্ভিস সমূহঃ এখানে দেশী-বিদশী এ্যালোপ্যাথিক ঔষধ খুচরা বিক্রয় করা হয়।

    এছাড়া; এয়ারলাইন টিকেট বুকিং, নিবন্ধন, জমির সংক্রান্ত তথ্য, বিদেশগামী যাত্রীদের সেবা সহ অন-লাইন ইন্টার নেটের বিভিন্ন প্রকার সেবা প্রদান করা হয়।

    ঠিকানাঃ তালাশহর নতুন বাজার, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

    মোবাইলঃ 01913996096  [সরাসরি কল করতে মোবাইল নাম্বারের উপর চাপ দিন)

    ৩। জনসেবা মেডিকেল হল



    উদ্যোক্তা বা প্রোঃ সারোয়ার আলম

    ফার্মাসিস্ট: সি-৪১৮১২: ড্রাগ লাইসেন্স: সি এম: ৬৩৬১ এবি, ব্রা: ০১৫৮৪

    সার্ভিস সমূহঃ সাধারণ রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা সহ যাবতীয় এ্যালোপ্যাথিক দেশী-বিদেশী ঔষধ খুচরা বিক্রয় করা হয়।

    ঠিকানাঃ তালশহর নতুন বাজার, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    মোবাইলঃ 01715318185  [সরাসরি কল করতে মোবাইল নাম্বারের উপর চাপ দিন)

    ৪। খন্দকার মেডিকেল হল



    উদ্যোক্তা বা প্রোঃ মোঃ আব্দুল্লাহ খন্দকার

    সার্ভিস সমূহঃ সাধারণ রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা সহ যাবতীয় এ্যালোপ্যাথিক দেশী-বিদেশী ঔষধ পাইকারী ও খুচরা বিক্রয় করা হয়।

    ঠিকানাঃ রেলগেইট জামে মসজিদ এর পূর্ব পাশে, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    মোবাইলঃ 01712601179  [সরাসরি কল করতে মোবাইল নাম্বারের উপর চাপ দিন)

    ৫। মেসার্স দাদা ফার্মা



    উদ্যোক্তা বা প্রোঃ মোঃ এমরান হোসেন

    সার্ভিস সমূহঃ সাধারণ রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা সহ যাবতীয় এ্যালোপ্যাথিক দেশী-বিদেশী ঔষধ পাইকারী ও খুচরা বিক্রয় করা হয়।

    ঠিকানাঃ রেলগেইট, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    মোবাইলঃ 01913807080   01880601098  [সরাসরি কল করতে মোবাইল নাম্বারের উপর চাপ দিন)

    ৬। পপুলার ফার্মেসী



    উদ্যোক্তা বা প্রোঃ মোক্তার এবং আল ইমরান

    সার্ভিস সমূহঃ সাধারণ রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা সহ যাবতীয় এ্যালোপ্যাথিক দেশী-বিদেশী ঔষধ পাইকারী ও খুচরা বিক্রয় করা হয়।

    ঠিকানাঃ রেলগেইট জামে মসজিদ এর পূর্ব পাশে, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    মোবাইলঃ 01793236026  [সরাসরি কল করতে মোবাইল নাম্বারের উপর চাপ দিন)

    ৭। সমাজকল্যাণ ফার্মেসী



    উদ্যোক্তা বা প্রোঃ জহিরুল ইসলাম জুয়েল

    সার্ভিস সমূহঃ সাধারণ রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা সহ যাবতীয় এ্যালোপ্যাথিক দেশী-বিদেশী ঔষধ পাইকারী ও খুচরা বিক্রয় করা হয়।

    ঠিকানাঃ তালশহর নতুন বাজার, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

    মোবাইলঃ 01712582146  [সরাসরি কল করতে মোবাইল নাম্বারের উপর চাপ দিন)


    No comments:

    Post a Comment

    Bangalir Ekushea Vision

    রেলগেইট উত্তর এলাকা

      রেলগেইট উত্তর এলাকা রেলগেইটের দক্ষিণ পাশের বিপরীত এলাকাটি রেলগেইট উত্তর হিসেবে পরিচিত। রেলগেইটের ঢাকা-সিলেট হাইওয়ে থেকে উত্তর পাশ দিয়ে এ...