মধ্যবাজার দক্ষিণ
গলি: আশুগঞ্জ বাজারের এই অংশটি বিশেষভাবে
চাউলের বাজার হিসেবেও পরিচিত; ধান, চাউল ব্যবসায়ীদের আরদ, অফিস রয়েছে এই এলাকায়, চাতাল
মিল মালিকদের অফিস, ড্রায়ার মিল মালিকদের অফিস এবং ধান চাউলের ট্রেডিং ব্যবসার সাথে
যারা সংশ্লিষ্ট তাদেরও অফিস রয়েছে এখানে, এছাড়া এবি ব্যাংকের আশুগঞ্জ শাখা অফিস, উত্তরা
ব্যাংকের উপশাখার অফিস সহ বেশ কিছু স্বর্ণের দোকান রয়েছে উক্ত আশুগঞ্জ মধ্যবাজার দক্ষিণ
গলি এলাকায়।
আশুগঞ্জ: মধ্যবাজার দক্ষিণ গলি এলাকার উল্লেখযোগ্য কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি দেওয়া হল { পূর্ণাঙ্গ তথ্য উপাত্তের কাজ চলমান রয়েছে}
১। কামরুল এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রি
মেসার্স
কামরুল ট্রেডার্স
প্রোঃ
মোঃ কামরুজ্জামান বখশ
ধান,
চাউল প্রস্তুত কারক এবং বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান
ঠিকানাঃ
আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
অর্ডার করতে কিংবা বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01712358173
২। মেসার্স টু ষ্টার
মেসার্স মোঃ সহিদ মিয়া
প্রোঃ মোঃ সহিদ মিয়া
যাবতীয় সার, ধান, চাউল ও গুড়া পাইকারী ও খুচরা বিক্রেতা
প্রতিষ্ঠান
মোকাম: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
অর্ডার করতে ও বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ:
0171246235
৩। আওলাদ এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড
ব্যবস্থাপনা পরিচালক:
মোঃ আওলাদ হোসেন
উন্নত মানের চাউল প্রস্তুত কারক ও বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান
অন্যান্য প্রতিষ্ঠান: মা সাহেদা খাতুন ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ
ফাদার এন্ড মাদার প্রেয়ার অটো রাইছ মিল: উন্নত মানের
চাউল প্রস্তুত কারক ও বিক্রেতা
মেসার্স আবির পরিবহন সংস্থা: বি.সি.আই.সি’র অনুমোদিত
সার ডিলার।
মোকাম: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
অর্ডার করতে ও বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ:
017113966: 01718929727: 01734892816:
৪। মেসার্স মলাই মিয়া
প্রোঃ মোঃ জাকির হোসেন
ধান, চাউল ও যাবতীয় ভূষা মালের আড়ৎ ও বিক্রেতা
মোকাম: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
মোবাইল: 01714061662 : 01716011277
৫। সেসার্স খাঁন এগ্রো ফুড
প্রোঃ হাজী মোঃ জিয়াউল করিম খান (সাজু)
পরিচালনায়: মোঃ মোনাজ আহমেদ খান (শশি)
অত্যাধুনিক মেশিন দ্বারা সাজু সুপার মিনিকেট চাউল
প্রস্তুতকারক এবং বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান।
ঠিকানা: আশুগঞ্জ পূর্ব বাজর ও মধ্যবাজার, দক্ষিণ
গলি।
অর্ডার করতে কিংবা বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01711549389 (সাজু) : 01711306111 (শশি)
৬। মেসার্স সিরাজ সাহিদ
প্রোঃ মোঃ সাহিদ মিয়া
ধান, চাউল ও যাবতীয় ভূষা মালের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
মোকামঃ আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
অর্ডার করতে ও বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ:
01711455182
৭। মেসার্স বন্ধন এগ্রো ফুড
প্রোঃ জাহিদুল ইসলাম সজল
ধান থেকে চাউল প্রস্তুককারক প্রতিষ্ঠান
ঠিকানা: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি।
অর্ডার করতে কিংবা বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01722662989
৮। মেসার্স আরমান ট্রেডার্স
প্রোঃ আজমান মিয়া
পরিচালক: হাজী হোসেন মিয়া
ধান, চাউল এর সাধারণ ব্যবসায়ী।
ঠিকানা: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি।
অর্ডার করতে কিংবা বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01712466597
: 01718922306
৯। মেসার্স জীবন মুন্সি ট্রেডার্স
প্রোঃ
মোঃ মুছা মিয়া
ধান,
চাউল এর সাধারণ ব্যবসায়ী
ঠিকানাঃ
আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি।
অর্ডার করতে কিংবা বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01711220143 01711223143
১০। মেসার্স মুজিবুর রহমান এন্ড ব্রাদার্স
প্রোঃ মোঃ মুজিবুর রহমান
পরিচালনায়: মোঃ আক্তার হোসেন
ধান, চাউল, খুদ ও কুড়ার সাধারণ ব্যবসায়ী
মোকাম: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
অর্ডার করতে এবং বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ:
01712723649
১১। কাদির স্যার পরিচালিত ইংলিশ টিচিং সেন্টার
আলোকিত মানুষ গড়ার কারখানা
প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য: আলোকিত মানুষ গড়ে তুলা।
মানব সেবা। মানব কল্যাণ।
American International English Training
Center
London International English Traning Center
AR Kader Sir: 01712952908
ঠিকানা: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, কাচারী পুকুর পাড়।
বুকিং দিতে কিংবা বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01712952908
১২। পূনির্মা শিল্পালয়
প্রোঃ বিজয় বণিক
সকল প্রকার স্বর্ণ ও রূপার অলংকার প্রস্তুত কারক
প্রতিষ্ঠান
ঠিকানাঃ আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
অর্ডার করতে কিংবা বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01712015437
১৩। নিউ মম শিল্পালয়
প্রোঃ উত্তম দাস: পরিচালনায়: রাজন দাস
সকল প্রকার স্বর্ণ ও রূপর অলংকার প্রস্তুত করার
নির্ভর যোগ্য প্রতিষ্ঠান।
ঠিকানা: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
অর্ডার করতে কিংবা বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01798822277
১৪। তিশা শিল্পালয়
প্রোঃ উজ্জল বণিক (জয়)
আধুনিক ডিজাইনের স্বর্ণ রূপর অলংকার অতিযত্ন সহকারে তৈরি ও বিক্রয় করা হয়।
ঠিকানা: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি।
অর্ডার করতে কিংবা বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01756971021
১৫। শাহী এগ্রো ফুডস
প্রোঃ মোঃ মহসীন মিয়া: 01716054143
পরিচালনায়: আক্তার হোসেন: 01614046808: 01786261824
উৎকৃষ্ট মানের চাউল প্রস্তুতকারক ও পরিবেশক
মোকাম: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি।
১৬। মেসার্স ফাহিম ট্রেডার্স
প্রোঃ মোঃ ইদ্রিছ মিয়া
ধান, চাউলের সাধারণ ব্যবসায়ী
ঠিকানা: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
মোবাইল: 01711350106
১৭। আল মদিনা এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ
প্রোঃ জামাল হোসেন গং (কয়েকজন উদ্যোক্তার মাধ্যমে
চলে প্রতিষ্ঠানটি)
ঠিকানা: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
মোবাইল: 01711325791
১৮। মেসার্স মা এন্টার প্রাইজ
প্রোঃ মোরশেদ মিয়া
ঠিকানা: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি
মোবাইল: 01746659580
১৯। নুরজাহান এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ
মেসার্স জহিরুল ইসলাম শিপিং লাইন্স
মেসার্স হাজী আব্দুল মন্নাফ শিপিং লাইন্স
মেসার্স জহিরুল ইসলাম ওয়েল এজেন্ট (পদ্মা)
মেসার্স হাজী আব্দুল মন্নাফ ট্রেডিং
প্রোঃ হাজী মোঃ জহিরুল ইসলাম
0177851338: 01706599502
পরিচালনায়: মোঃ মাঈনুল ইসলাম
0171856208 : 01329627031
মোকাম: আশুগঞ্জ পূর্ব বাজার, উত্তর গলি
অফিস: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি।
২০। মেসার্স এস.এম ট্রেডার্স
প্রোঃ মোঃ সহিদ মিয়া এন্ড আদার্স
ড্রায়ারের সাথে সিরিয়েল দিয়ে ব্যবসা করছে এই প্রতিষ্ঠানটি
কয়েকজন উদ্যোক্তা
মোকামঃ আশুগঞ্জ মধ্যবাজার দক্ষিণ গলি
মোবাইল: 01727695376: 01714790165: 01731126335
২১। মেসার্স কাউছার এগ্রো ফুড
প্রোঃ কাউছার আহমেদ: 01719372667
ধান, চাউলের সাধরণ ব্যবসায়ী
২২। মেসার্স টাক্কাবালী
প্রোঃ টাক্কা বালী: 01734893404
ধান, চাউলের ট্রেডিং ব্যবসা করে প্রতিষ্ঠানটি।
মোকাম: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি।
২৩। মেসার্স জনতা রাইছ মিল
প্রোঃ মোঃ হাবিবুর রহমান: 01712219833
তারা কয়েকজন মিলে এই নামে একটি ড্রায়ার দেওয়ার চেষ্টা
করছে।
মোকাম: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি।
২৪। মেসার্স আব্দুল বারিক মিয়া এন্ড সন্স
মেসার্স থ্রি-স্টার রাইছ এজেন্সী
প্রোঃ মাহফুজ আহমেদ
মোকাম: আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলি।
মোবাইল: 01711121277
ড্রায়ারের দাপট এখন চাউল ব্যবসায়ীদের মাঝে:
একসময় আশুগঞ্জ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় প্রায় ৪০০
থেকে ৫০০ চাতাল মিল ছিল। কিন্তু এখন ড্রায়ার প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর চাউলের বাজার এবং চাতাল
মিল মালিকদের উপর এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। সরে জমিনে খুঁজ-খবর নিয়ে জানা যায়, আশুগঞ্জ
উপজেলার ৩০০ এর উপর চাতাল মিলের মধ্যে এখন চালু আছে মাত্র ৩০ থেকে ৩৫টা। আর এমনটি হয়েছে
ড্রায়ারের দাপটে। এখন শুধু কিছু চাতাল মিল আছে যারা আতপ চাউল প্রস্তুত করে তারাই চালু
আছে আর বাকীরা বন্ধ করে দিয়েছে বা দিতে বাধ্য হয়েছে। এই সম্পর্কে
ব্যবসায়ীক
অভিজ্ঞতা এবং বর্তমান বাস্তবতা সম্পর্কে নিজ অভিজ্ঞতা এবং ব্যবসার অবস্থা জানাতে গিয়ে
আশুগঞ্জ মধ্যবাজার, দক্ষিণ গলির; আশা মনি ট্রেডার্সের প্রোপ্রাইটার সাবেক চাতাল মিল
মালিক, বিশিষ্ট্য চাউল ব্যবসায়ী মোঃ বাবুল মিয়া বলেন, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এখন প্রচন্ড
চাপের মধ্যে। আমরা চাতাল মিলের ব্যবসা করি। কিন্তু এখন ড্রায়ার মিল হওয়াতে আমাদের
অবস্থা এখন খারাপ। ইতিমধ্যেই প্রায় ৪ থেকে ৫শত চাতাল মিল এর মধ্যে ৩০ থেকে ৪০টা বাদে
বাকি সবগুলোই প্রায় বন্ধ। চাতালের মাল এখন চলে না। সবাই ড্রায়ারের দিকে চলে যাচ্ছে।
কেউ কেউ ৫/৬ জন মিলে ড্রায়ার করে ফেলছে আবার অনেকে ৮/১০জন মিলে ড্রায়ার দিতেছে। এখন
আশুগঞ্জে ৩০ থেকে ৪০টার মত ড্রায়ার চালু আছে আরও কিছু ড্রায়ার আসছে।
ধান,
চাউল এবং ধান চাউল সংক্রান্ত তিন শ্রেণির ব্যবসায়ী এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে আশুগঞ্জ
বাজারে। (১) ড্রায়ার মিল মালিক (২) চাতাল মিল মালিক এবং (৩) ট্রেডিং । এখন ব্যবসার
যে প্রবণতা তা হল ড্রায়ারের চাউল বেশি পরিমাণে অটোমেটিক মেশিনের মাধ্যমে সুটার সহ উন্নতমানের
চাউল প্রস্তুত করার কারণে চাতাল মিলগুলোর বেশির ভাগই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এদের মধ্যে অনেকেই
ড্রায়ার দিয়ে ব্যবসা করছে। ফলে চাতাল মিল মালিকেরা ড্রায়ারের মালিকদের সাথে একটি
চুক্তিবদ্ধ হয়ে সিরিয়েল দিয়ে নিজেদের নামে চাউল প্রস্তুত করছে। এই ক্ষেত্রে সিরিয়েল
এন্ট্রি ভুক্ত করতে ব্যাসয়ীদের ১৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা জামানত হিসেবে জমা দিয়ে তারপর
ধান থেকে চাউল প্রস্তুত করে ব্যবসা চালিয়ে যেতে হচ্ছে। আবার কোন কোন চাতাল মিল মালিকেরা
কয়েকজন মিলে ড্রায়ার দিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে। এর মধ্যে যারা শুধু ট্রেডিং করে তারা
বিভিন্ন কারবারীদের কাছ থেকে মাল কিনে নিজেদের প্রতিষ্ঠানের নাম লাগিয়ে বিক্রয় করে
আবার অনেক সময় ব্যবসায়ীদের পছন্দ অনুসারে নাম ব্যবহার করে।
বলা
যায় চাতাল মিল বন্ধ হলেও এখন চাতাল মিল ব্যবসায়িদের মাধ্যমেই মূলত ব্যবসা করছে ড্রায়ার
মালিকরা। কারণ ড্রায়ার ছাড়া যেমন চাতাল মিলাররা ব্যবসা করতে অসুবিধা হচ্ছে আবার চাতাল
মিলাররা না থাকলে ড্রায়ার মিলাররাও প্রডাকশনে বেকায়দায় পরার সম্ভাবনা রয়েছে। এখন তারা
একে অপরের পরিপূরক হচ্ছে দৃঢ়ভাবে।
চাউল ব্যবসার বর্তমান বাস্থবতাঃ এই প্রতিষ্ঠানগুলো
ড্রায়ার মালিকদের সাথে চুক্তিভিত্তিক ব্যবসা করে। আগে হয়তো তাদের চাতাল মিল ছিল এখন সেটি বন্ধ
করে এখন তারা ড্রায়ারে সিরিয়াল লাগিয়ে নিজেদের প্রয়োজন মাফিক ধান থেকে চাউল করে নেয়
ড্রায়ার থেকে। এই ক্ষেত্রে পক্রিয়াটা হল তাদের
একটি চাতাল করতে যেই টাকা ব্যায় হয় প্রায় এমন
একটি এমাউন্ট ১০/১৬/২০/৩০ লক্ষ টাকা জমা দিয়ে ড্রায়ার দিয়ে কাজ সরিয়ে নিচ্ছে। এই ক্ষেত্রে
চুক্তির মেয়াদটা থাকে এক বছরের। আর ধান থেকে চাউল প্রক্রিয়াজাত করনের যেই খরচ সেটা
চাতাল থেকে একটু বেশি পরে যেমন চাতালে এক বস্তা চাউল প্রক্রিয়াজাত করতে খরচ হয় ১৪০/১৬০টাকা
ড্রায়ারে সেই খরচটা পরে ১৯০টাকা। ড্রায়ারের সুবিধার মধ্যে রয়েছে এর চাউলগুলো পরিস্কার
পরিচ্ছন্ন, সুটার করা এবং অটোমেটেড মেশিন দ্বারা রোদ বৃষ্টি ঝড়ের মধ্যেও কাজ করতে পরে
এবং কম্পিউটার দ্বারা গোটা প্রক্রিয়াটা নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় চাউলের মান ও গুণ ভাল থাকে
বলে জানালেন ব্যবসায়ীরা।
No comments:
Post a Comment