৪৮তম বিজয় বিদসের ভাবনা- এই করাপশনের সিষ্টেম বাস্টার্ড
পয়দা করে
বিবিএস সমকালিন বাস্তবতার প্রেক্ষিত
প্রতিবেদনঃ-
১ এর পাতা
“এই করাপশনের সিষ্টেমকে ধ্বংস
করে দিতে হবে” --- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বিশ্বায়ন উপযোগি বিধিব্যবস্থা
নির্মাণে শেখ হাসিনার গুরুত্ব
বিবিএস প্রতিবেদনঃ লক্ষ্য লক্ষ্য শহীদ, রক্তে ভেজা মাটি, সীমাহীন অপমান, মাত্রহীন যন্ত্রনার মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ হিসেবে আমাদের বিজয়ের ৪৮ বছর পার হয়ে গেছে। আমাদের এই স্বাধীন বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবসের কথা মনে হলেই আমাদের সকল অস্থিত্বকে জাগিযে আমাদেরকে স্মরণ করি দেয় বাঙ্গালী জাতির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া সেই প্রতিশ্রুতি, বীর মুক্তি সেনাদের চাওয়া পাওয়া এবং মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সুষ্পষ্ট লক্ষ্য উদ্দেশগুলোর কথা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া সেই প্রতিশ্রুতি, বীর মুক্তি সেনাদের চাওয়া পাওয়া এবং মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের লক্ষ্য উদ্দেশ্যগুলো ছিল এবং হল; রাজনৈতিক মুক্তি, অর্থনৈতিক মুক্তি, সম্পদের সুসম বন্টন, ধনী-গরিবের মধ্যকার বৈষম্য কমিয়ে একটি সমতার অর্থনৈতক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।
দেশ প্রেমিক আদর্শবান মানুষ হওয়ার শিক্ষা, ন্যায় বিচার ও সম অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতি ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা। এই লক্ষ্য পুরনে আপনার ভূমিকা কি? এবং এই প্রত্যাশা পুরনে দেশ ও জাতি কতটুকু সফল? চরম বাস্তবতা হল স্বাধীনতার ৪৮ বছরে আজ দেশে ধনী-গরিবের মধ্যকার বৈষম্য অতি আশঙ্কাজনকভাবে চরমে। ধনী গরিবের এই বৈষম্য আমাদের-
স্বাধীনতার সকল চাওয়া পাওয়াকে ধ্বংস করে দিয়েছে। একটি দেশের নাগরিকদের যথন অর্থনৈতিক সুসম অবস্থান থাকে না তখন অন্য সকল কিছুই ধ্বংস হতে বাধ্য। তাই বর্তমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা আমাদের স্বধীনতার লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যকে পুরন না করে দেশের কিছু অসৎ ও অন্যায়কারীকে সম্পাদশালী করছে। তাই আমাদের এই বৈষম্য থেকে মুক্তির দরকার।
তাই বিবিএস সমন্বয়কের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি গবেষণামূলক এই প্রতিবেদনটিতে আমরা জানতে চেয়েছিলাম, জানাতে চাই এবং জানতে চাইবো স্বাধীনতার ৪৮ বছরে দেশের জন্যে আপনি কি দিয়েছেন? কি পেয়েছেন? কি পাচ্ছেন? মাঠ পর্যায়ে এই গবেষণামূলক সুকঠিন কাজটি চালাতে গিয়ে আমরা দেখেছি কিছু দেশ প্রেমহীন অযোগ্য অদক্ষ লোক বসে আছে সরকার এবং প্রশাসনিক কাঠামোর বিভিন্ন স্তরে। লক্ষ্য শহীদের জীবন দিয়ে অর্জিত এই দেশের সার্বিক উন্নয়নের চিন্তা এবং দেশপ্রেমে যাদের গাঁ জ্বলে ওঠে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া প্রতিশ্রুতি, বীর মুক্তি সেনাদের চাওয়া পাওয়া এবং মহান বিজয় দিবস এবং মহান বিজয় ও স্বাধীনতা যুদ্ধের লক্ষ্য উদ্দেশ্যগুলো বাস্তবায়নের কাজে যারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিল, করছে এবং করবে তারাই হল দেশের ব্লাডি বাস্টার্ড, রাজাকার, আলবদর, সুনাফেক। এই প্রতিবেদনটিতে আমরা বাস্তবে প্রমাণ করে দেখিয়েছি দেশের সকল সুযোগ সুবিধাকে অপব্যবহার করে ব্যক্তিকেন্দ্রীক চাওয়া পাওয়া পুরন করার জন্যে ঐ এবং এই সমস্ত ব্লাডি বাস্টার্ডগুলো কিভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রমহানের দেওয়া প্রতিশ্রুতি, বীর শহীদ ও সেনাদের সুমহান স্বাধীনতার চাওয়া পাওয়া এবং লক্ষ্য উদ্দেশ্যগুলোকে কিভাবে প্রতিনিয়ত পদদলিত করে যাচ্ছে।
তবে আমাদের আশার বিষয় বর্তমান কুলষিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা থেকে শান্তি ও মুক্তির একটি বিধি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার সুযোগ সৃষ্টি জন্যে সকল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে কাজ করছেন গণপ্রাজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অগ্নিশপথ পুষ্ট আদর্শে গড়া জননেত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে একটি নতুন মাত্রার যাত্রা শুরু হয়েছে। বিগত দিনে যারা বিভিন্ন ষঢ়যন্ত্র ও হত্যার রাজনীতি করে গণপ্রাজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ক্ষমতায় ছিল তারা তাদের সময়কার ক্ষমতার অপব্যবহার, রাজনীতিকে আরো নীতিহীন করে দিয়ে, প্রশাসনিক ও থানাপুলিশের কর্মকর্তাদের অন্যায়ভাবে ব্যবহার করেছে। দেশের দেশপ্রেমিক জনতার রাজনৈতিক সচেতনতা ধ্বংস করার জন্য তাদের যত জ্ঞান, বুদ্ধি, সম্পাদ ও ক্ষমতা ছিল তা তারা অবব্যবহার করেছে বিগত অনেক বছরধরে। ফলে বাংলাদেশের জনগণ নিজেদের অধিকার ও দায়িত্ববোধ সম্পর্কে এতটাই গাফেল হয়ে পরেছে যে তাদের মুক্তির চেতনা বলতে কিছুই নেই। তারা বিভিন্ন অন্যায়ের প্রতিবাদের পরিবর্তে উক্ত অন্যায় কাজে জড়িয়ে পরছে ঘৃণ্য পশুর মত। দেশের জনগণ এখন মেরুদন্ডহীন প্রাণীতে পরিণত হয়েছে। ক্ষমতার অপব্যবহারকারী দুর্নীতিবাজ প্রশাসনিক কর্মকর্তা কর্মচারীদের নাম এবং কর্মকান্ডের কথা শুনলেই তারা ভয়ে ভুবা হয়ে যায়। অন্যায়ের প্রতবাদ যেটি মানুষের মানুষ হিসেবে টিকে থাকার প্রথম ও প্রধান বাধ্যতামূলক দায়িত্ব ও কর্তব্য সেটি থেকে তারা সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকার পথে হাটা ধরেছে। গণতন্ত্র, অধিকার ও সুসম গণতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা আজ বিশ্বের সর্বত্র।গণতন্ত্র বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে উত্তম এবং একটি অনুকরনীয় ও অনুসরনীয় সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা বা মতবাদ হলেও এই ব্যবস্থার মধ্যে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রে একটি শোষণহীন, সমধিকার, সুসম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সর্বোচ্চ বিকাশে দেখা গেছে এটি হল ধনী ও গরিবের বৈষম্য সৃষ্টিকারী একটি ব্যবস্থা। গণতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সমাজের সাধারণ মানুষকে শোষণ থেকে রক্ষা না করে বরং এই বৈষম্যকে আরো রাষ্ট্রীয় ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আসকারা ও স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। তাই মানব জাতিকে এই অমানবিক ব্যবস্থা থেকে মুক্তির পথ খুজে বের করতে হবে। এবং আজ এই মুক্তির পথ বা শান্তি ও সুসম ব্যবস্থা নির্মাণের জন্য একটি টেকসই ববস্থা প্রতিষ্ঠা করা গোটা বিশ্বের চাহিদা। বিশ্বর সকল রাষ্ট্রই আজ এই অমানবিক বৈষম্য থেকে মুক্তি পাওয়ার রাস্তা খুজাখুজি করছে। গণতন্ত্র ছাড়াও অন্যান্য যে সকল তন্ত্র রয়েছে যেন রাজতন্ত্র, স্বৈরতন্ত্র, দলীয়তন্ত্র, পরিবারতন্ত্র সহ যে সকর তন্ত্র আছে এই সমস্ত তন্ত্রের মাধ্যমে সমাজে ও ব্যক্তি জীবনে শান্তি ও সুসম একটি ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না এবং এই সমস্ত ব্যবস্থায় আদৌ কি সমাজ ও ব্যক্তি জীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব? সুসম, শোষণহীন এবং বৈষম্যহীন একটি সমাজ ব্যবস্থা কি নির্মাণ করা সম্ভব? এই প্রশ্ন আজ গোটা বিশ্বজুড়ে।
নির্বাচনের নামে জনগণের ভোটের মাধ্যমে জন রায়ের কারসাজি ও ভাওতায় ক্ষমতা দখলের বৈধতা এবং পালা পরিবর্তন ও তার মোকাবেলা- করার রাস্তা---
বিবিএস প্রতিবেদনঃ লক্ষ্য লক্ষ্য শহীদ, রক্তে ভেজা মাটি, সীমাহীন অপমান, মাত্রহীন যন্ত্রনার মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ হিসেবে আমাদের বিজয়ের ৪৮ বছর পার হয়ে গেছে। আমাদের এই স্বাধীন বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবসের কথা মনে হলেই আমাদের সকল অস্থিত্বকে জাগিযে আমাদেরকে স্মরণ করি দেয় বাঙ্গালী জাতির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া সেই প্রতিশ্রুতি, বীর মুক্তি সেনাদের চাওয়া পাওয়া এবং মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সুষ্পষ্ট লক্ষ্য উদ্দেশগুলোর কথা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া সেই প্রতিশ্রুতি, বীর মুক্তি সেনাদের চাওয়া পাওয়া এবং মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের লক্ষ্য উদ্দেশ্যগুলো ছিল এবং হল; রাজনৈতিক মুক্তি, অর্থনৈতিক মুক্তি, সম্পদের সুসম বন্টন, ধনী-গরিবের মধ্যকার বৈষম্য কমিয়ে একটি সমতার অর্থনৈতক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।
দেশ প্রেমিক আদর্শবান মানুষ হওয়ার শিক্ষা, ন্যায় বিচার ও সম অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতি ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা। এই লক্ষ্য পুরনে আপনার ভূমিকা কি? এবং এই প্রত্যাশা পুরনে দেশ ও জাতি কতটুকু সফল? চরম বাস্তবতা হল স্বাধীনতার ৪৮ বছরে আজ দেশে ধনী-গরিবের মধ্যকার বৈষম্য অতি আশঙ্কাজনকভাবে চরমে। ধনী গরিবের এই বৈষম্য আমাদের-
স্বাধীনতার সকল চাওয়া পাওয়াকে ধ্বংস করে দিয়েছে। একটি দেশের নাগরিকদের যথন অর্থনৈতিক সুসম অবস্থান থাকে না তখন অন্য সকল কিছুই ধ্বংস হতে বাধ্য। তাই বর্তমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা আমাদের স্বধীনতার লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যকে পুরন না করে দেশের কিছু অসৎ ও অন্যায়কারীকে সম্পাদশালী করছে। তাই আমাদের এই বৈষম্য থেকে মুক্তির দরকার।
তাই বিবিএস সমন্বয়কের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি গবেষণামূলক এই প্রতিবেদনটিতে আমরা জানতে চেয়েছিলাম, জানাতে চাই এবং জানতে চাইবো স্বাধীনতার ৪৮ বছরে দেশের জন্যে আপনি কি দিয়েছেন? কি পেয়েছেন? কি পাচ্ছেন? মাঠ পর্যায়ে এই গবেষণামূলক সুকঠিন কাজটি চালাতে গিয়ে আমরা দেখেছি কিছু দেশ প্রেমহীন অযোগ্য অদক্ষ লোক বসে আছে সরকার এবং প্রশাসনিক কাঠামোর বিভিন্ন স্তরে। লক্ষ্য শহীদের জীবন দিয়ে অর্জিত এই দেশের সার্বিক উন্নয়নের চিন্তা এবং দেশপ্রেমে যাদের গাঁ জ্বলে ওঠে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া প্রতিশ্রুতি, বীর মুক্তি সেনাদের চাওয়া পাওয়া এবং মহান বিজয় দিবস এবং মহান বিজয় ও স্বাধীনতা যুদ্ধের লক্ষ্য উদ্দেশ্যগুলো বাস্তবায়নের কাজে যারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিল, করছে এবং করবে তারাই হল দেশের ব্লাডি বাস্টার্ড, রাজাকার, আলবদর, সুনাফেক। এই প্রতিবেদনটিতে আমরা বাস্তবে প্রমাণ করে দেখিয়েছি দেশের সকল সুযোগ সুবিধাকে অপব্যবহার করে ব্যক্তিকেন্দ্রীক চাওয়া পাওয়া পুরন করার জন্যে ঐ এবং এই সমস্ত ব্লাডি বাস্টার্ডগুলো কিভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রমহানের দেওয়া প্রতিশ্রুতি, বীর শহীদ ও সেনাদের সুমহান স্বাধীনতার চাওয়া পাওয়া এবং লক্ষ্য উদ্দেশ্যগুলোকে কিভাবে প্রতিনিয়ত পদদলিত করে যাচ্ছে।
তবে আমাদের আশার বিষয় বর্তমান কুলষিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা থেকে শান্তি ও মুক্তির একটি বিধি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার সুযোগ সৃষ্টি জন্যে সকল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে কাজ করছেন গণপ্রাজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অগ্নিশপথ পুষ্ট আদর্শে গড়া জননেত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে একটি নতুন মাত্রার যাত্রা শুরু হয়েছে। বিগত দিনে যারা বিভিন্ন ষঢ়যন্ত্র ও হত্যার রাজনীতি করে গণপ্রাজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ক্ষমতায় ছিল তারা তাদের সময়কার ক্ষমতার অপব্যবহার, রাজনীতিকে আরো নীতিহীন করে দিয়ে, প্রশাসনিক ও থানাপুলিশের কর্মকর্তাদের অন্যায়ভাবে ব্যবহার করেছে। দেশের দেশপ্রেমিক জনতার রাজনৈতিক সচেতনতা ধ্বংস করার জন্য তাদের যত জ্ঞান, বুদ্ধি, সম্পাদ ও ক্ষমতা ছিল তা তারা অবব্যবহার করেছে বিগত অনেক বছরধরে। ফলে বাংলাদেশের জনগণ নিজেদের অধিকার ও দায়িত্ববোধ সম্পর্কে এতটাই গাফেল হয়ে পরেছে যে তাদের মুক্তির চেতনা বলতে কিছুই নেই। তারা বিভিন্ন অন্যায়ের প্রতিবাদের পরিবর্তে উক্ত অন্যায় কাজে জড়িয়ে পরছে ঘৃণ্য পশুর মত। দেশের জনগণ এখন মেরুদন্ডহীন প্রাণীতে পরিণত হয়েছে। ক্ষমতার অপব্যবহারকারী দুর্নীতিবাজ প্রশাসনিক কর্মকর্তা কর্মচারীদের নাম এবং কর্মকান্ডের কথা শুনলেই তারা ভয়ে ভুবা হয়ে যায়। অন্যায়ের প্রতবাদ যেটি মানুষের মানুষ হিসেবে টিকে থাকার প্রথম ও প্রধান বাধ্যতামূলক দায়িত্ব ও কর্তব্য সেটি থেকে তারা সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকার পথে হাটা ধরেছে। গণতন্ত্র, অধিকার ও সুসম গণতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা আজ বিশ্বের সর্বত্র।গণতন্ত্র বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে উত্তম এবং একটি অনুকরনীয় ও অনুসরনীয় সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা বা মতবাদ হলেও এই ব্যবস্থার মধ্যে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রে একটি শোষণহীন, সমধিকার, সুসম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সর্বোচ্চ বিকাশে দেখা গেছে এটি হল ধনী ও গরিবের বৈষম্য সৃষ্টিকারী একটি ব্যবস্থা। গণতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সমাজের সাধারণ মানুষকে শোষণ থেকে রক্ষা না করে বরং এই বৈষম্যকে আরো রাষ্ট্রীয় ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আসকারা ও স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। তাই মানব জাতিকে এই অমানবিক ব্যবস্থা থেকে মুক্তির পথ খুজে বের করতে হবে। এবং আজ এই মুক্তির পথ বা শান্তি ও সুসম ব্যবস্থা নির্মাণের জন্য একটি টেকসই ববস্থা প্রতিষ্ঠা করা গোটা বিশ্বের চাহিদা। বিশ্বর সকল রাষ্ট্রই আজ এই অমানবিক বৈষম্য থেকে মুক্তি পাওয়ার রাস্তা খুজাখুজি করছে। গণতন্ত্র ছাড়াও অন্যান্য যে সকল তন্ত্র রয়েছে যেন রাজতন্ত্র, স্বৈরতন্ত্র, দলীয়তন্ত্র, পরিবারতন্ত্র সহ যে সকর তন্ত্র আছে এই সমস্ত তন্ত্রের মাধ্যমে সমাজে ও ব্যক্তি জীবনে শান্তি ও সুসম একটি ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না এবং এই সমস্ত ব্যবস্থায় আদৌ কি সমাজ ও ব্যক্তি জীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব? সুসম, শোষণহীন এবং বৈষম্যহীন একটি সমাজ ব্যবস্থা কি নির্মাণ করা সম্ভব? এই প্রশ্ন আজ গোটা বিশ্বজুড়ে।
নির্বাচনের নামে জনগণের ভোটের মাধ্যমে জন রায়ের কারসাজি ও ভাওতায় ক্ষমতা দখলের বৈধতা এবং পালা পরিবর্তন ও তার মোকাবেলা- করার রাস্তা---

No comments:
Post a Comment